সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহ রাজধানীর গুলশানের ৭৯ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর বাসভবন 'ফিরোজা'য় এসে পৌঁছেছে। ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ ভোরে মৃত্যুর পর হাসপাতাল থেকে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার প্রিয় এই বাসভবনে আনা হয়। নেত্রীর শেষ বিদায়ের খবরে ভোর থেকেই ফিরোজার সামনে ভিড় জমান হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। মরদেহের সাথে থাকা অ্যাম্বুলেন্সটি যখন গুলশানে পৌঁছায়, তখন সেখানে এক হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
বিএনপির শীর্ষ নেতারা মরদেহ গ্রহণ করতে ফিরোজার ভেতরে অবস্থান করছেন। দীর্ঘ সময় এই বাসভবনেই তিনি গৃহবন্দী ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাটিয়েছিলেন। দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আত্মীয়-স্বজন এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য মরদেহ সেখানে কিছুক্ষণ রাখা হবে। বাড়ির চারপাশ জুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি দলীয় ভলান্টিয়াররা নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন।
ইতিমধ্যেই তার কফিন দেখার জন্য শোকার্ত মানুষের মিছিল গুলশানের সড়কগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীরা কান্নায় ভেঙে পড়ছেন এবং প্রিয় নেত্রীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছেন। পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যরা মরদেহ গোসল ও কাফন করানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ফিরোজায় শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরবর্তী জানাজার জন্য মরদেহ কোথায় নেওয়া হবে, তা দলীয়ভাবে ঘোষণা করা হবে। পুরো গুলশান এলাকা এখন থমথমে এবং শোকাচ্ছন্ন পরিবেশে ডুবে আছে।
বিএনপির শীর্ষ নেতারা মরদেহ গ্রহণ করতে ফিরোজার ভেতরে অবস্থান করছেন। দীর্ঘ সময় এই বাসভবনেই তিনি গৃহবন্দী ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাটিয়েছিলেন। দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আত্মীয়-স্বজন এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য মরদেহ সেখানে কিছুক্ষণ রাখা হবে। বাড়ির চারপাশ জুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি দলীয় ভলান্টিয়াররা নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন।
ইতিমধ্যেই তার কফিন দেখার জন্য শোকার্ত মানুষের মিছিল গুলশানের সড়কগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীরা কান্নায় ভেঙে পড়ছেন এবং প্রিয় নেত্রীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছেন। পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যরা মরদেহ গোসল ও কাফন করানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ফিরোজায় শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরবর্তী জানাজার জন্য মরদেহ কোথায় নেওয়া হবে, তা দলীয়ভাবে ঘোষণা করা হবে। পুরো গুলশান এলাকা এখন থমথমে এবং শোকাচ্ছন্ন পরিবেশে ডুবে আছে।
