বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে তাঁর স্বামী ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশেই দাফন করা হবে। আজ ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ ভোরে এই প্রবীণ নেত্রীর মৃত্যুর পর দলীয়ভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত জিয়াউর রহমানের কবরের কাছেই তাঁর শেষ বিদায়ের প্রস্তুতি চলছে।
সকাল ৬টায় ফজরের নামাজের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় খালেদা জিয়া শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুর সংবাদটি বিএনপির ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে জানিয়েছেন, জাতি আজ তার এক মহান অভিভাবককে হারাল।
খালেদা জিয়ার জানাজার সময়সূচি ও দাফনের পূর্ণাঙ্গ প্রক্রিয়া সম্পর্কে দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়ার কাজ চলছে। দীর্ঘ দিন ধরে তিনি নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাঁর মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এবং নেতাকর্মীরা শেরেবাংলা নগরে জড়ো হতে শুরু করেছেন।
পারিবারিক ও দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, স্বামী-স্ত্রীর শেষ ঠিকানা যেন একই স্থানে হয়, সেই চাওয়া থেকেই এই দাফনের স্থান চূড়ান্ত করা হয়েছে। দাফন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করছে বিএনপি। শোকাতুর সাধারণ মানুষ এবং রাজনৈতিক অনুসারীদের শেষ শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ দিতে বিশেষ নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
সকাল ৬টায় ফজরের নামাজের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় খালেদা জিয়া শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুর সংবাদটি বিএনপির ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে জানিয়েছেন, জাতি আজ তার এক মহান অভিভাবককে হারাল।
খালেদা জিয়ার জানাজার সময়সূচি ও দাফনের পূর্ণাঙ্গ প্রক্রিয়া সম্পর্কে দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়ার কাজ চলছে। দীর্ঘ দিন ধরে তিনি নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাঁর মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এবং নেতাকর্মীরা শেরেবাংলা নগরে জড়ো হতে শুরু করেছেন।
পারিবারিক ও দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, স্বামী-স্ত্রীর শেষ ঠিকানা যেন একই স্থানে হয়, সেই চাওয়া থেকেই এই দাফনের স্থান চূড়ান্ত করা হয়েছে। দাফন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করছে বিএনপি। শোকাতুর সাধারণ মানুষ এবং রাজনৈতিক অনুসারীদের শেষ শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ দিতে বিশেষ নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
